ডেঙ্গু: মূল্যায়ন চাইলেন মেয়র খোকন

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২০:০৯ | আপডেটেড ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৫:০৯

mosha

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এসেছে কিনা- সাংবাদিকদের উপর সেই মূল্যায়নের ভার ছেড়ে দিলেন মেয়র সাঈদ খোকন।

রাজধানীতে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে অগাস্টের শুরুতে মেয়র বলেছিলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই রাজধানীতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসবে।

বুধবার দক্ষিণের নগরভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা মেয়রের কাছে জানতে চান- ঢাকার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এসেছে কিনা।

জবাবে সাঈদ খোকন বলেন, ঢাকায় এখন প্রতিদিন গড়ে দুইশর মত নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে।

“জুলাইয়ের শেষ দিকে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে থাকে। অবশেষে তা ব্যাপকতা পায়। এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজারের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল। সেটা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করেছে।

“আপনারা যদি সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের ডেটা দেখেন, এটা গ্র্যাজুয়ালি কমছে। বর্তমানে আটশ, সাতশ, ছয়শ- এভাবে নতুন রোগীর সংখ্যা কমছে। একইভাবে ঢাকাতেও নতুন রোগীর সংখ্যা কমছে।”

এবার বর্ষার শুরুতে ঢাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেওয়ার পর ক্রমশ তা ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এ বছর এ পর্যন্ত ৮২ হাজার ৯৯০ জন মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

অগাস্টের মাঝামাঝি সময় কোরবানির ঈদের পর থেকে হাসপাতালে নতুন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। গত ১ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ সিটির বাজেট ঘোষণার অনুষ্ঠানে মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহকে লক্ষ্য ধরে তারা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছেন, এজন্য ডেঙ্গুর প্রকোপও কমেছে।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে একটি দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়নে কারিগরি সহায়তা নিতে গত ১০ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুর যান মেয়র সাঈদ খোকন।

ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহমেদ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. শহীদুল ইসলাম, আ ন ম ফয়জুল হক, ডিএসসিসির আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা সালেহা বিনতে সিরাজও এই সফরে তার সঙ্গে ছিলেন।

সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে মেয়র সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “সেখানে সারাবছর ধরে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কাজ চলে। মাঠ পর্যায়ে জরিপ এবং তদারকি হয়, ল্যাবে গবেষণা হয়। প্রযুক্তির ব্যবহার করে মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করা হয়। পাবলিক, প্রাইভেট, পিপল- এই ৩ ‘পি’ এর সমন্বয়ে তারা কাজ করে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ চলে।”

মেয়রের এই সফরে সিঙ্গাপুরের এনভায়রনমেন্টাল হেলথ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য বিনিময়, প্রযুক্তির ব্যবহার, কারিগরি সহায়তা ও প্রশিক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

অক্টোবরের চতুর্থ সপ্তাহে সিঙ্গাপুরে একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হবে। সেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

এছাড়া ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন পাঁচ বছর মেয়াদি একটি প্রকল্পের প্রস্তাব তৈরির কাজ শুরু করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3