বিষণ্নতায় বাবারাও
ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ১৪ জুন ২০১৮, ১৭:০৬ | আপডেটেড ১৩ জুন ২০২৩, ১২:০৬
সন্তানের জন্ম পরবর্তী সময়ে মায়েদের নানা সমস্যার বিষয়টি এতদিন আলোচিত হলেও এখন দেখা যাচ্ছে, এর প্রভাব রয়েছে বাবাদের ওপরও।
গর্ভাবস্থার পুরো নয় মাস নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয় একজন নারীকে। সন্তান জন্মের পরও শুরু হয় নানা সমস্যা। হরমোন লেভেল কমে গেলে তাদের মধ্যে দেখা দিতে পারে অবসাদগ্রস্ততা।
এখন সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণা বলছে, নতুন বাবাদের মধ্যেও বিষণ্নতা দেখা দিচ্ছে এবং এই হার বাড়ছে দিন দিন।
আগের গবেষণাগুলোতে নতুন বাবাদের ৪ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে বিষণ্নতার প্রবণতা পাওয়া গিয়েছিল। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, হালকা মাত্রার চেয়ে একটু বেশি মাত্রার বিষণ্নতায় ভুগছেন ২৮ শতাংশেরও বেশি বাবারা। আর সার্বিকভাবে ৪ শতাংশ বাবার বিষণ্নতার মাত্রা মধ্যম পর্যায়ের।
তবে বিষণ্নতার জন্য চিকিৎসা সেবা নেন গড়ে প্রতি পাঁচজনে একজনেরও কম ব্যক্তি।
বাচ্চার জন্মের প্রথম বছরেই বাবার মধ্যে ক্রমবর্ধমান বিরক্তি ও উদ্বেগ দেখা দিলে সেই বাবা বিষণ্নয় ভুগছে বলে মনে করা হয়।
প্রধান গবেষক এলিসা সোওনি বলেন, “একজন মা প্রসব পরবর্তী যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়, একজন বাবাকেও নিজের কাজের পাশাপাশি সেসব সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়। কম ঘুম, জমজ বাচ্চা ও সম্পর্কের দ্বন্দ্ব- এসবই দায়ী এজন্য। চাকরিসহ আরও বিভিন্ন চাপের মুখে থাকতে হয় তাদের। সঙ্গীনীর বিষণ্নতা তাদের বিষণ্নতার হার দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়।
বাবা বিষণ্ন থাকলে সন্তানের সঙ্গে হাসিখুশি থাকা বা সন্তানের সঙ্গে খেলাধুলা করা সম্ভব নয়। আর এতে শিশুর মধ্যেও আচরণগত সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
বিষয়: বিষণ্ণতা
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?