বুরুজবাগান হাসপাতালে সমস্যার শেষ নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৭ জুন ২০১৮, ১৩:০৬ | আপডেটেড ১০ জুলাই ২০১৮, ১২:০৭

sharsha-hospital

চিকিৎসক স্বল্পতা, যন্ত্রপাতি অপ্রতুল, অপরিচ্ছন্নতা পরিবেশ, রোগীদের ওষুধ না দেওয়া ও সরকারি ওষুধ চোরাই পথে বিক্রিসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত যশোরের শার্শার একমাত্র সরকারি হাসপাতাল বুরুজবাগান (নাভারন) স্বাস্থ্য কেন্দ্র।

শার্শার ১১টি ইউনিয়নের প্রায় ৪ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সেবার একমাত্র ভরসা ৫০ শয্যার এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। ১৯৬২ সালে নির্মিত হাসপাতালটি শার্শার পাশাপাশি ঝিকরগাছা উপজেলার অনেক মানুষেরও নির্ভরতার জায়গা।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হাসপাতালে প্রতিদিন প্রায় দুইশ রোগীর সমাগম ঘটে। গড়ে পাঁচ থেকে আটজন রোগী ভর্তি হন।

সময় গড়িয়ে কাগজে-কলমে পরিসর বেড়ে এটি ৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত হলেও সেবা বাড়েনি। লোকবল নেই, যন্ত্রপাতি ও চিকিৎসা সামগ্রীও এখনও পুরনো ধাঁচের।

হাসপাতালে মেডিকেল কর্মকর্তার পদ সংখ্যা ২২টি থাকলেও খাতা কলমে আছেন ৮ জন, তার মধ্যে তিনজনে পাওয়া যায় কাজে। হাসপাতালে নেই কোনো ডেন্টাল, গাইনি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ।

২০১৫ সালের ৩ মার্চ থেকে হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও বাড়তি জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি তিন বছরেও।

হাসপাতালটির একমাত্র এক্স রে মেশিনটি এক বছর ধরে নষ্ট। অপারেশন থিয়েটারের যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকায় রোগীদের বাধ্য হয়ে ৩৬ কিলোমিটার দূরে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হয়।

হাসপাতালে প্যাথলজি বিভাগ থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রোগীদের বাইরের ক্লিনিকে পাঠানো হয়। অভিযোগ রয়েছে, এখানকার রোগীরা প্রয়োজনীয় ওষুধ পান না। রোগীদের অতি নিম্নমানের খাবার ও অপরিষ্কার বিছানা দেওয়া হয়। শৌচাগারগুলোর অবস্থা আরও শোচনীয়।

সরেজমিনে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সকাল সাড়ে ৮টায় অফিস শুরুর নিয়ম থাকলেও চিকিৎসক আসেন সাড়ে ১০টায়। রোগীরা সকাল ৮টার সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও ১০টার আগে বহির্বিভাগে টিকিট দেওয়া হয় না।

এসব বিষয়ে আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. এনাম উদ্দিন হেলথ নিউজকে বলেন, “জরুরি বিভাগে আমার কোনো ডিউটি করার কথা ছিল না। আসলে জরুরি বিভাগে কোনো মেডিকেল কর্মকর্তার ডিউটি করার নিয়ম নেই। আমরা যেটুকু করি তা অনুরোধক্রমে। সেখানে শুধু একজন সহকারী মেডিকেল কর্মকর্তার ডিউটি করার নিয়ম আছে।”

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. অশোক কুমার সাহা হেলথ নিউজকে বলেন, “পর্যাপ্ত ডাক্তার ও জনবলের অভাবে আমরা জনগণকে তাদের চাহিদামতো সেবা দিতে পারছি না।”

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

বিএসএমএমইউতে বিনামূল্যে রোগ পরীক্ষা

বেশিরভাগ হাসপাতালের আইসিইউর মান নিয়ে প্রশ্ন

দুর্ঘটনা: চিকিৎসার নীতিমালার গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

মেডিকেলে ভর্তিতে আসন ৫০০ বাড়ল

উপজেলায় ক্যান্সার হাসপাতাল!

খুলনায় চিকিৎসকের সঠিক সময়ে হাজির হতে নির্দেশনা

সব কমিউনিটি ক্লিনিক আসছে ট্রাস্টের অধীনে

ডেঙ্গু থেকে সাবধান

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ৫ অক্টোবর

জাবালে নূরের বাসচাপায় আহতদের চিকিৎসা খরচ সরকারের

ক্যান্সার রোগীর এক-তৃতীয়াংশই হেড-নেকের

দেশে বছরে ২০ হাজার মৃত্যু হেপাটাইটিসে

সরঞ্জাম সঙ্কটে ময়মনসিংহ মেডিকেলের মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন

লোকসানই কারণ: জিএসকে

হরলিক্স রেখে দিয়ে ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করছে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন

প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পেলেন বিএসএমএমইউর ৫ শিক্ষার্থী

তৃণমূলে চিকিৎসক দিতে মন্ত্রীকে ডিসিদের সুপারিশ

ওসমানী মেডিকেলে কিশোরী ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে: পুলিশ

যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পাচ্ছেন ডা. কনক কান্তি

বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে সহায়তার আশ্বাস

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3