করোনাভাইরাসে পৃথিবীর ৮ লাখ মানুষ নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৩ আগস্ট ২০২০, ১২:০৮ | আপডেটেড ২৩ আগস্ট ২০২০, ১২:০৮

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সংখ্যা পৌণে ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। না দেখা এক নতুন ঘাতকের কাছে পৃথিবীর ১৩ লাখ ৭৭ হাজার জনের বেশি মানুষ হেরে গেলেন। প্রতি ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুর গতি তা ১৪ লাখের নিয়েই যেনো নিয়ে চলেছে। সর্বত্রই এখনো অসহায় আত্মসমর্পণ।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পৃথিবীর ৮ লাখ মানুষ মারা গেছেন। না দেখা এক নতুন ঘাতকের কাছে পৃথিবীর ৮ লাখের বেশি মানুষ হেরে গেছেন। এরপর-ই মৃত্যুর সারি থেমে গেছে বা থেমে যাবে-এমন কোনো নিশ্চয়তা পৃথিবীর কেউ দিতে রাজি নয়। শুধু তাই নয়, মৃত্যুর এই সংখ্যা সঠিক ভ্যাকসিন আবিস্কারের আগ পর্যন্ত কত লাখে গিয়ে পৌছাবে তারও কোনো কিনারা করতে পারছে না, পৃথিবীর তাবৎ প্রযুক্তির ধারক-বাহকরাও।

গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম চীনের উহান প্রদেশে এ ভাইরাসটি চিহিৃত হয়। এরপর ধীরে ধীরে তা পৃথিবীর মানুষের জীবনচিত্র নির্মমভাবেই বদলাতে শুরু করে। গত ১০ এপ্রিল বিশ্বে মৃতের তালিকায় ১ লাখ মানুষের নাম উঠেছিল। এর ঠিক ১৫ দিনের মাথায় ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ২ লাখ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা জানায় যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা মিটার। ঘড়ির কাটার তালে মৃত্যু বেড়েছে। হাহাকার থামেনি কোনো এক দিন বা গভীর রাতের মুহুর্তেও। চূড়ান্ত পরিণতি মৃত্যুর মধ্য দিয়েই সেই হাহাকার পার হলো ৭ লাখের ঘর।

করোনা মিটার বলছে, মৃত এই লাখ ৮ হাজারের মধ্যে শুধু  প্রায় একলাখ ৮০ হাজার-ই বিশ্বের প্রবল প্রযুক্তি পরাশক্তির দাবিদার আমেরিকার মানুষআর সব মিলিয়ে সারা বিশ্বে এ মুহুর্তে এ ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ২ কোটি ৩৩ লাখ ৮৪ হাজার। আক্রান্তের সবশেষ হিসেবে বিশ্বে শীর্ষ ৩ দেশের মধ্যে ঢুকে পড়েছে প্রতিবেশী ভারতের নাম, যেখানে মৃত্যুর তালিকার নাম উঠেছে ৫৬ হাজার মানুষের।করোনা মিটারের এ তালিকায় ২০ টি দেশের একটি এখন বাংলাদেশও।

অবশ্য হঠাৎ করেই সব ছাপিয়ে দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ রাষ্ট্র ব্রাজিল এখন আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। আক্রান্তের তালিকায় এখন তা ঠিক যুক্তরাষ্ট্রের নিচে ৩৫ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যুর তালিকায়ও ব্রাজিল ২য় ১ লাখ ১৪ হাজার মানুষের প্রাণহানির বিনিময়ে।পিছু নিয়েছে মেক্সিকোও যাদের প্রান গেছে ৬০ হাজার মানুষের।

অপরিচিত ও নতুন এ ঘাতকের কাছে মাত্র ৬ মাসেই বিপুল সংখ্যক মানুষের এ পরাজয় ঘটেছে এক অদৃশ্য লড়াইয়ে। কোনো একটি বিশেষ দেশের মানুষ নন, পৃথিবীর ২১৩ দেশ ও অঞ্চলে বিদ্যা-বুদ্ধি-প্রযুক্তির সবার উপরে থাকা দেশগুলোই মৃতের এ তালিকায়, সবার উপরে থেকেই নিজেদের নামগুলো ভাগ করে নিয়েছে। এবং পৃথিবীর আর কোনো প্রাণী নয়, এই ঘাতকের মুল আঘাত এসেছে শুধু মানুষের উপর-ই।

নি:শেষ হবার এ তালিকায় আলোড়ন তোলা ইউরোপের অন্যতম প্রাচীন দেশ ইতালিতে মারা গেছেন ৩৫ হাজার মানুষ।ব্রিটেনে ৪৬ হাজার ও রাশিয়ায় ১৪ হাজার মানুষ মারা গেছেন। তারপর স্পেন ২৮ হাজার ও ফ্রান্স ৩০ হাজার ২৯৪ জন। পিছিয়ে থাকেনি বেলজিয়াম, জার্মানি, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, সুইজারল্যান্ডের মতো সর্বাধুনিক উন্নত দেশগুলো। ইরানে ১৭ হাজার ৬১৭ জন মারা গেছেন।

নানারকম প্রচেষ্টায় পৃথিবীর দেশগুলো একে অপরের থেকে, দেশে দেশে মানুষ মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যায় তার গতি কমায়নি। এখনো ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয় বিশ্বের লাখ মানুষ, এখনো ২৪ ঘন্টায় কোনো দেশে মারা পড়ছে হাজারের বেশি মানুষ। আবার আক্রান্ত বিপুল মানুষের অনেকের অবস্থা ভালো, সুস্থ হয়ে চলেছেন বাড়ির পথে।

ব্রাজিলের গভীর বনাঞ্চল আমাজনের আদিবাসী তরুন থেকে শুরু করে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, প্রিন্স চার্লসও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হন। আতঙ্কে শরীরের বিশেষ নমুনা পরীক্ষা করতে বাধ্য হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও।

করোনাভাইরাসে প্রথমে চীনে, তারপর হংকং, ফিলিপাইন্স ও জাপানে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ইউরোপে প্রথম ব্যক্তি মারা যান গত ১৫ ফেব্রুয়ারি। এরপর প্রথমে সময় নিয়ে পরে তীব্র আঘাতে তা কুপোকাত করে আধুনিক ইউরোপকেই।

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম শনাক্তের পর ১৮ মার্চ এ ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে। অবশ্য দেশে এখন মৃত্যুর তালিকায় ৩ হাজার ৯০৭ জনের নাম যুক্ত হয়ে গেছে। অন্যদিকে, সবশেষ হিসেবে করোনাভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রে ২শ তাধিকসহ সারাবিশ্বে ৬শ’র বেশি প্রবাসী বাংলাদেশী মারা গেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা মিটারে একটু তাকিয়ে থাকলেই আক্রান্ত ২শ ১৩ টি দেশ ও অঞ্চলের কোনো না কোনো জায়গা থেকে এসে সংখ্যা আবার বাড়িয়ে তুলছে।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পৃথিবীর ৮ লাখ মানুষ মারা গেছেন। না দেখা এক নতুন ঘাতকের কাছে পৃথিবীর লাখের বেশি মানুষ হেরে গেছেনএরপর-ই মৃত্যুর সারি থেমে গেছে বা থেমে যাবে-এমন কোনো নিশ্চয়তা পৃথিবীর কেউ দিতে রাজি নয়। শুধু তাই নয়, মৃত্যুর এই সংখ্যা সঠিক ভ্যাকসিন আবিস্কারের আগ পযন্ত কত লাখে গিয়ে পৌছাবে তারও কোনো কিনারা করতে পারছে না, পৃথিবীর তাবৎ প্রযুক্তির ধারক-বাহকরাও।

গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম চীনের উহান প্রদেশে এ ভাইরাসটি চিহিৃত হয়। এরপর ধীরে ধীরে তা পৃথিবীর মানুষের জীবনচিত্র নির্মমভাবেই বদলাতে শুরু করে। গত ১০ এপ্রিল বিশ্বে মৃতের তালিকায় ১ লাখ মানুষের নাম উঠেছিল। এর ঠিক ১৫ দিনের মাথায় ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ২ লাখ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা জানায় যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা মিটার। ঘড়ির কাটার তালে মৃত্যু বেড়েছে। হাহাকার থামেনি কোনো এক দিন বা গভীর রাতের মুহুর্তেও। চূড়ান্ত পরিণতি মৃত্যুর মধ্য দিয়েই সেই হাহাকার পার হলো ৭ লাখের ঘর।

করোনা মিটার বলছে, মৃত এই লাখ ৮ হাজারের মধ্যে শুধু  প্রায় একলাখ ৮০ হাজার-ই বিশ্বের প্রবল প্রযুক্তি পরাশক্তির দাবিদার আমেরিকার মানুষআর সব মিলিয়ে সারা বিশ্বে এ মুহুর্তে এ ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ২ কোটি ৩৩ লাখ ৮৪ হাজার। আক্রান্তের সবশেষ হিসেবে বিশ্বে শীর্ষ ৩ দেশের মধ্যে ঢুকে পড়েছে প্রতিবেশী ভারতের নাম, যেখানে মৃত্যুর তালিকার নাম উঠেছে ৫৬ হাজার মানুষের।করোনা মিটারের এ তালিকায় ২০ টি দেশের একটি এখন বাংলাদেশও।

অবশ্য হঠাৎ করেই সব ছাপিয়ে দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ রাষ্ট্র ব্রাজিল এখন আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। আক্রান্তের তালিকায় এখন তা ঠিক যুক্তরাষ্ট্রের নিচে ৩৫ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যুর তালিকায়ও ব্রাজিল ২য় ১ লাখ ১৪ হাজার মানুষের প্রাণহানির বিনিময়ে।পিছু নিয়েছে মেক্সিকোও যাদের প্রান গেছে ৬০ হাজার মানুষের।

অপরিচিত ও নতুন এ ঘাতকের কাছে মাত্র ৬ মাসেই বিপুল সংখ্যক মানুষের এ পরাজয় ঘটেছে এক অদৃশ্য লড়াইয়ে। কোনো একটি বিশেষ দেশের মানুষ নন, পৃথিবীর ২১৩ দেশ ও অঞ্চলে বিদ্যা-বুদ্ধি-প্রযুক্তির সবার উপরে থাকা দেশগুলোই মৃতের এ তালিকায়, সবার উপরে থেকেই নিজেদের নামগুলো ভাগ করে নিয়েছে। এবং পৃথিবীর আর কোনো প্রাণী নয়, এই ঘাতকের মুল আঘাত এসেছে শুধু মানুষের উপর-ই।

নি:শেষ হবার এ তালিকায় আলোড়ন তোলা ইউরোপের অন্যতম প্রাচীন দেশ ইতালিতে মারা গেছেন ৩৫ হাজার মানুষ।ব্রিটেনে ৪৬ হাজার ও রাশিয়ায় ১৪ হাজার মানুষ মারা গেছেন। তারপর স্পেন ২৮ হাজার ও ফ্রান্স ৩০ হাজার ২৯৪ জন। পিছিয়ে থাকেনি বেলজিয়াম, জার্মানি, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, সুইজারল্যান্ডের মতো সর্বাধুনিক উন্নত দেশগুলো। ইরানে ১৭ হাজার ৬১৭ জন মারা গেছেন।

নানারকম প্রচেষ্টায় পৃথিবীর দেশগুলো একে অপরের থেকে, দেশে দেশে মানুষ মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যায় তার গতি কমায়নি। এখনো ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয় বিশ্বের লাখ মানুষ, এখনো ২৪ ঘন্টায় কোনো দেশে মারা পড়ছে হাজারের বেশি মানুষ। আবার আক্রান্ত বিপুল মানুষের অনেকের অবস্থা ভালো, সুস্থ হয়ে চলেছেন বাড়ির পথে।

ব্রাজিলের গভীর বনাঞ্চল আমাজনের আদিবাসী তরুন থেকে শুরু করে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, প্রিন্স চার্লসও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হন। আতঙ্কে শরীরের বিশেষ নমুনা পরীক্ষা করতে বাধ্য হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও।

করোনাভাইরাসে প্রথমে চীনে, তারপর হংকং, ফিলিপাইন্স ও জাপানে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ইউরোপে প্রথম ব্যক্তি মারা যান গত ১৫ ফেব্রুয়ারি। এরপর প্রথমে সময় নিয়ে পরে তীব্র আঘাতে তা কুপোকাত করে আধুনিক ইউরোপকেই।

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম শনাক্তের পর ১৮ মার্চ এ ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে। অবশ্য দেশে এখন মৃত্যুর তালিকায় ৩ হাজার ৯০৭ জনের নাম যুক্ত হয়ে গেছে। অন্যদিকে, সবশেষ হিসেবে করোনাভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রে ২শ তাধিকসহ সারাবিশ্বে ৬শ’র বেশি প্রবাসী বাংলাদেশী মারা গেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা মিটারে একটু তাকিয়ে থাকলেই আক্রান্ত ২শ ১৩ টি দেশ ও অঞ্চলের কোনো না কোনো জায়গা থেকে এসে সংখ্যা আবার বাড়িয়ে তুলছে।

আক্রান্ত ও মৃত্যুর কাটা অনবরত ঘুরছেই। অবশ্য করোনা মিটার বলছে, এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ কোটি ৫৯ লাখের  বেশি।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3