বাজেটে স্বাস্থ্যের ‘স্বাস্থ্য’ ভালো হয়নি

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৮ জুন ২০১৮, ০১:০৬ | আপডেটেড ৯ জুন ২০১৮, ০১:০৬

1934

টাকার অঙ্কে বাড়লেও নতুন অর্থবছরের বাজেটে অন্যান্য খাতের তুলনায় বরাদ্দ কমেছে স্বাস্থ্য খাতে।

গত অর্থ বছরের সংশোধিত বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ২০ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা। নতুন অর্থবছরে এই খাতে ২৩ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
অর্থাৎ টাকার অঙ্কে বরাদ্দ বেড়েছে ২ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা।
কিন্তু বিদায়ী অর্থবছরে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ ছিল ৫ দশমিক ২ শতাংশ। আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত ৪ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ ৫ শতাংশ। অর্থাৎ বরাদ্দের হার শূন্য দশমিক ২ শতাংশ পয়েন্ট কমেছে।
গত বার স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা; সেক্ষেত্রে এবার অবস্থার উন্নতি তো হয়নি, বরং সামান্য অবনতি হয়েছে।
স্বাস্থ্য খাতের যে বরাদ্দ হয়ে থাকে, তার বেশিরভাগই নির্মাণ ও বেতন পরিশোধে চলে যায় বলে জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
তিনি সোমবার সাংবাদিকদের বলেছিলেন, “এ খাতে বাজেটের বেশির ভাগই বেতনভাতা ও নতুন নতুন নির্মাণ কাজে চলে যাচ্ছে। সেখানে প্রকৃত অর্থে মানে জনগণের সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে সম্পদ বা অর্থ থাকে কম।”
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৭ বা ৮ শতাংশ বরাদ্দ হলে আরও বেশি অর্জন সম্ভব হত।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী মুহিত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পর্যাপ্ত সংখ্যক জনবল নিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, “গ্রামাঞ্চলের মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি সরকার দুই ধাপে নয় হাজার ৭৯২ জন ডাক্তার নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।”
ডাক্তার ও নার্সের অনুপাত ২:১ রাখতে অতিরিক্ত চার হাজার সিনিয়র নার্স নিয়োগের প্রক্রিয়াও চলছে বলে জানান তিনি।
এছাড়াও ২০২১ সালের মধ্যে প্রসবকালে শিশুমৃত্যু এবং মাতৃমৃত্যুর হার ‘শূন্য’ করার লক্ষ্যে ৬০০ ধাত্রী নিয়োগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথাও তিনি বলেন।
রোগীদের জন্য ‘মানসম্মত সেবার নীতিমালা’ এবং চিকিৎসকদের ‘পেশাদারি সুরক্ষা’ নিশ্চিতে আইনি কাঠামোতে সংস্কার আনার কথাও মুহিত বলেন।


প্রস্তাবিত বাজেটে ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজ্‌ড ও জন্মগত হৃদরোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজারে উন্নীত করার কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা মাসিক ৫০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা এবং ভাতার মেয়াদ ২ বছরের পরিবর্তে ৩ বছর নির্ধারণ করে ভাতাভোগীর সংখ্যা ৬ লাখ থেকে ৭ লাখে উন্নীতের প্রস্তাবও করা হয়েছে বাজেটে।
কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তার আওতায় মাসিক ভাতা ৫০০ টাকা হতে ৮০০ টাকায় বৃদ্ধি এবং ভাতা প্রদানের মেয়াদ ২ বছরের পরিবর্তে ৩ বছর নির্ধারণ এবং ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ লাখ থেকে আড়াই লাখে উন্নীতের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3