মানহীন পানির ৩ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২ মার্চ ২০১৯, ২২:০৩ | আপডেটেড ৪ মার্চ ২০১৯, ১২:০৩

aqua-minarel-water

জার ও বোতলজাত পানি মানসম্মত না হওয়ায় তিনটি কোম্পানির সনদ বাতিল করেছে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রক রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন-বিএসটিআই।

পাশাপাশি সাতটির কোম্পানিকে বিভিন্ন মেয়াদে স্থগিত করেছে বিএসটিআই।

লাইসেন্স বাতিল হওয়া কোম্পানিগুলো হল- আনন্দ ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ‘আনন্দ প্লাস’ ব্র্যান্ড (জার), রিয়েল ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ‘রিয়েল ফার্স্ট’ ব্র্যান্ড (জার) এবং বেস্টওয়ান ড্রিংকিংয়ের ‘বেস্ট ওয়ান’।

আর বিভিন্ন মেয়াদে লাইসেন্স স্থগিত হওয়া কোম্পানিগুলো হল- সেফ ইন্টারন্যাশনালের ‘ক্যানি’ ব্র্যান্ড (জার), সিনহা বাংলাদেশ ট্রেড লিমিটেডের ‘এ্যাকুয়া মিনারেল’ (ছোট বোতল), এএসটি বেভারেজ লিমিটেডের ‘আলমা’ ব্র্যান্ড (ছোট বোতল), মেসার্স ক্রিস্টাল ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ‘সিএফবি’ ব্র্যান্ড (জার), মেসার্স ইউরোটেক ট্রেড অ্যান্ড টেকনোলজির ‘ওসমা’ ব্র্যান্ড (জার), ইউনিটি এগ্রো বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজের ‘এপিক’ ব্র্যান্ড (জার) এবং ফ্রুটস অ্যান্ড ফ্লেভার্সের ‘ইয়াম্মী ইয়াম্মী’ ব্র্যান্ড (বোতলজাত)।

বাজার থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার পর নিম্নমানের হওয়ায় এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মঙ্গলবার হাই কোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিএসটিআই।

সংস্থাটি বলছে, লাইসেন্স বাতিল হওয়া ওই তিন কোম্পানি পানি বাজারজাত করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

লাইসেন্স স্থগিত করা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও এ বিষয়ে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত ড্রিংকিং ওয়াটার বিক্রি-বিতরণ ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এই পানি বাজারজাত করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে বলা হয়েছে।  

বিএসটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাজারে থাকা বিভিন্ন কোম্পানির পানির নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার পর ১০টি ব্র্যান্ডের বোতল ও জারের পানি নিম্নমানের বলে প্রতীয়মান হয়। পরে তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। তার মধ্যে অনুমোদিত সাতটি কোম্পানির কাছ থেকে জবাব পাওয়ায় তাদের লাইসেন্স বিভিন্ন মেয়াদে স্থগিত করা হয়। আর তিনটি কোম্পানি জবাব না দেওয়ায় তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।   

বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাই কোর্ট বেঞ্চে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।

গত বছরের ২২ মে একটি জাতীয় দৈনিকে ‘প্রতারণার নাম বোতলজাত পানি’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে ২৭ মে হাই কোর্টে জনস্বার্থে রিট আবেদন করেন আইনজীবী শাম্মী আক্তার।

পরে রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর আদালত বাজারে থাকা অবৈধ-অনিরাপদ জার ও বোতলের পানির সরবরাহ বন্ধের নির্দেশ দেয়। বিএসটিআই ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়।

আদালতের নির্দেশেই বাজার থেকে নমুনা সংগ্রহের পর পরীক্ষা করে গত ২১ জানুয়ারি পাঁচটি ব্র্যান্ডের বোতল ও জারের পানি মানহীন বলে প্রতিবেদন দিয়েছিল বিএসটিআই। তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার নতুন করে এই প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3