ডেঙ্গু মহামারীর পর্যায়ে যায়নি

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২০ জুলাই ২০২৩, ২২:০৭ | আপডেটেড ২০ জুলাই ২০২৩, ১০:০৭

dengue

দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়লেও এডিস মশাবাহিত রোগটিকে ‘মহামারী’ ঘোষণার সময় আসেনি বলে মনে করেন স্বাস্থ্য  অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম খুরশীদ আলম।

তিনি বলেছেন, “মহামারীর একটা ব্যাখ্যা আছে। সেটার সঙ্গে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর অবস্থা যায় না বলেই আমি জানি। তবে এ ব্যাপারে যারা পাবলিক হেলথ স্পেশালিস্ট যারা আছেন, তারা ভালো বলবেন।”

বৃহস্পতিবার ঢাকার এফডিসিতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে নাগরিক সচেতনতা নিয়ে আয়োজিত ছায়া সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা জারির প্রয়োজন আছে কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরে খুরশীদ আলম বলেন, “কোভিডের সময় দেশে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল, সে সময় এর প্রভাবও পড়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় যখন লকডাউন এবং কাজ- দুটো একসঙ্গে চলেছে, সেজন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি খারাপের দিকে যায়নি।

“আমি মনে করি, এই অবস্থা জারি করার আগে যারা পলিসি নিয়ে কাজ করছেন, যারা এটা নিয়ে বলবেন- তাদের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আসলেই ভালো হবে।”

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে মোট ১৭৫৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের।

তাদের নিয়ে এবছর হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা পৌঁছেছে ২৭ হাজার ৫৪৭ জনে,তাদের ১৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।  

শুধু জুলাই মাসের ১৯ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯ হাজার ৫৬৯ জন। এই সময়ে ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা এ বছরের মোট মৃত্যুর দুই তৃতীয়াংশ।

এ অবস্থায় ‘জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা’ জারির পরামর্শ এসেছে বিশেষজ্ঞদের কারও কারও তরফে।

‘ইউসিবি পাবলিক পার্লামেন্ট’ শিরোনামে এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

https://8e104d310076a7b3ae01ca362b628cd1.safeframe.googlesyndication.com/safeframe/1-0-40/html/container.html ছায়া সংসদে প্রস্তাবের পক্ষে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি এবং বিপক্ষে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকরা অংশগ্রহণ করে।

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, “দেশের ৬৪টি জেলায় এরইমধ্যে ডেঙ্গু ছড়ালেও প্রকোপ ঢাকায় সবচেয়ে বেশি। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন শুধু বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে তৎপর থাকায় পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।

“ডেঙ্গু প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম না চালালে এর নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে। অথচ ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়ার শঙ্কা আগামী অগাস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে। তখন পরিস্থিতি কী হবে- তা ভাবতে ভয় হচ্ছে।”

কিরণ বলেন, “ডেঙ্গু প্রতিরোধে নাগরিক সম্পৃক্ততা খুবই জরুরি, তবে জনসচেতনতার নামে শুধু নগরবাসীর উপর এইডিস মশা বিস্তারের দায় চাপানো সঠিক হবে না।”

‘নাগরিক সচেতনতাই পারে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে’ শীর্ষক ছায়া সংসদে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির বিতার্কিকদের হারিয়ে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর বিতার্কিকরা চ্যাম্পিয়ন হয়।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3