ব্যায়াম করবেন তো নজর রাখুন যন্ত্রে

ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ১০ জুন ২০১৮, ০০:০৬ | আপডেটেড ১০ জুন ২০১৮, ১২:০৬

machines-91849_640-1024x576

সুস্বাস্থ্যের জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। তা করতে বিভিন্ন যন্ত্র ও ইন্সট্রাকটরের সহায়তার জন্য যেতে হবে জিমে। তবে সচেতন না থাকলে সেখান থেকেও নিয়ে আসতে পারেন নানা অসুখ-বিসুখ।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, জিমে বহু ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে জীবাণুর আধার। সেখানে এত ব্যাকটেরিয়া ছিল, যা টয়লেটেও অনেক সময় থাকে না।

ব্যায়ামের সময় শরীরের ঘাম এর কারণ হতে পারে, আবার জিমের সরঞ্জামও ব্যাকটেরিয়ায়পূর্ণ থাকতেপারে।

শরীর চর্চার জন্য ব্যবহৃত সরঞ্জামগুলোর পর্যালোচনা বিষয়ক ওয়েবসাইট ফিটরেটেড ডটকম সম্প্রতি তিনটি বড় জিমের ২৭টি সরঞ্জাম থেকে নমুনা সংগ্রহ করে বিপুল সংখ্যক ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পায়।

তাদের হিসাব অনুযায়ী, প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ ছিল ১১ লাখ কলোনি-ফরমিং ইউনিটের (সিএফইউ) বেশি।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্যানিটেশন ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, বাড়ির টয়লেটের সিটে প্রতিবর্গ ইঞ্চিতে ব্যাকটেরিয়া থাকে ১৭২ সিএফইউ।

জিমের ট্রেডমিল ও সাইকেলে বাসার টয়লেটের চেয়েও ৭ হাজার ৭৫২ গুণ বেশি জীবানু পাওয়া গেছে।

মাইক্রোবায়োলজিস্ট ও আরিজোয়ানার জুকারম্যান কলেজ অব পাবলিক হেলথের সহযোগী অধ্যাপক কেলি রেনল্ডস বলেন, “রোগ প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো উপায় হল ব্যায়ামের পর খাওয়ার আগে বা মুখ স্পর্শ করার আগে নিজের হাত ধুয়ে নেওয়া।”

ব্যাকটেরিয়া রয়েছে, এমন কোনো স্থান স্পর্শ করলেই যে কোনো ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে যাবে তা নয়। কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া ক্ষতিকরও নয়। তবে সতর্ক থাকা তো দরকারই।

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3