আমে কি ওজন বাড়ে?

ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ৬ জুন ২০১৮, ০৪:০৬ | আপডেটেড ৬ জুন ২০১৮, ০৫:০৬

z1

সময়টা এখন আমের। তাই প্রতিদিনের ইফতারের প্লেটে বা সেহেরিতে এক বাটি আম না থাকলে অনেকের চলেনা। আর গ্রীষ্মকালের মজাই হল হরেক রকমের ফল। এর মধ্যে আম পছন্দ করে না, এমন মানুষ খুব কমই রয়েছে। অনেকেরই ধারণা যে আম খেলেই ওজন বাড়ে। আসলেই কি তাই?

ভারতের প্রখ্যাত পুষ্টিবিদ সৌম্য সাতাক্ষি জানিয়েছেন আমের নানা দিক। তিনি বলেন, আম যে শুধু সুস্বাদু একটি ফল তা নয়। এটাতে ভিটামিন এ, আয়রন, কপার ও পটাসিয়ামের মতো প্রচুর পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটাতে ফাইবারও রয়েছে এবং তা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আমে থাকা চিনি শরীরের এনার্জির মাত্রা বাড়িয়ে সারাদিন আমাদেরকে সক্রিয় রাখে।

তবে অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

সৌম্য জানান, মাঝারি আকারের একটি আমে প্রায় দেড়শ’ ক্যালরি থাকে। তাই ক্যালরিতে পূর্ণ এমন খাবার হিসেব করে না খেলে বাড়তে পারে ওজন। আর প্রতিবেলা খাবারের পর আম খেলে শরীরে ক্যালরিও বাড়ে।

মধ্য সকালে বা বিকেলে নাস্তা হিসেবে আম খাওয়া উচিত জানিয়ে তিনি বলেন, এতে করে ক্যালরির চিন্তা ছাড়াই সুস্বাদু এ ফল খাওয়া সম্ভব। রাতে এটা না খাওয়াই ভালো।

আরেক পুষ্টিবিদ নামি আগারওয়াল জানান, একটা খাবারে কতটা ক্যালরি আছে তা থেকেই বোঝা যায় সেটা শরীরে কতটা শক্তি যোগাতে পারে। অতিরিক্ত ক্যালরি শরীরে চর্বি হিসেবে জমা হয়। তাই অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণে ওজন বাড়ে।

আমে প্রচুর চিনি বা শর্করা রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই আম খেলে ইনসুলিনের মাত্রা ওঠানামা করে, ফলে ক্ষুধা বেড়ে যাওয়ায় অতিরিক্ত খাবার খাওয়া হয়।

সূত্র: ডক্টর এনডিটিভি

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3