রোজায় ত্বক থাকুক সতেজ

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩১ মে ২০১৮, ১৬:০৫ | আপডেটেড ২ জুন ২০১৮, ১১:০৬

lips-1

রোজায় শরীরে পানি শূণ্যতার কারণে ত্বকের আর্দ্রতা কমে গিয়ে ত্বক প্রাণহীন ও নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এছাড়া ভাজা পোড়া খাবার খাওয়ার কারণে দেখা দেয় ব্রণের উপদ্রব।
তাই এসময়ে দরকার একটু বাড়তি যত্নের। ত্বকের যত্নের এমনই কিছু পরামর্শ দিয়েছেন রূপ বিশেষজ্ঞ নভিন আহমেদ।
তিনি জানান, ইফতারের পর প্রতি আধা ঘণ্টা বা এক ঘণ্টা অন্তর এক গ্লাস করে পানি খাওয়া উচিত। এছাড়া সেহেরির সময় শেষ হওয়ার আধা ঘন্টা আগে থেকে একটু একটু পানি খেতে হবে।

পানিশূণ্যতা রোধে নিয়ম করে পানি ছাড়াও পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া উচিত বলে মনে করেন নভিন।
তিনি বলেন, “ত্বক ভালো রাখতে ইফতারিতে ভাজাপোড়া খাবার কম খেয়ে ফল ও ঘরে তৈরি শরবত খেতে হবে। ফল, দই, চিড়া ও শরবতে দিতে হবে প্রাধান্য।”
ইফতারে টমেটো, গাজর, শশা দিয়ে এক বাটি সালাদ হতে পারে ত্বকের যত্নের আদর্শ খাবার।
পানি শূণ্যতায় অনেকের ঠোঁট ফাটার সমস্যা ভোগেন। তারা রাতে ঘুমানোর আগে পেট্রোলিয়ার জেলি লাগাতে পারেন।
ত্বকের যত্নের ঘরোয়া দুটি সমাধান দিয়েছেন নভিন আহমেদ।
সতেজ ত্বক
ত্বকের আদ্রতা ফিরিয়ে আনতে টমেটো, কলা ও টক দই একসঙ্গে মিলিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। ইফতারের ঘণ্টা খানেক পর ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটা সব ধরনের ত্বকের জন্য উপকারী।
দূর করুন ব্রণ
এ সময় যাদের ব্রণের সমস্যা বেড়ে যায় তারা এক টেবিল চামচ কাঁচা হলুদের গুঁড়া ও এক টেবিল চামচ চন্দন কাঠের গুঁড়ার সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এই প্যাকটি ত্বকের ব্রণ দূর কারার পাশাপাশি ব্রণের দাগও কমাবে। এটা ব্যবহার করতে হবে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন।

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3