২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৭৯০ জন

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৬ মে ২০২০, ১৬:০৫ | আপডেটেড ৬ মে ২০২০, ০৪:০৫

corona-virus-final

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা ও মৃত্যু বেড়েছে।

এক দিনে ৭৯০ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১ হাজার ৭১৯ জন। মারা গেছেন ৩ জন। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৮৬ জন।

বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।

মৃতদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। তাদের মধ্যে দুজনের বয়স ৬০ বছরের বেশি এবং একজনের ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। দুজন ঢাকায় এবং একজন ঢাকার বাইরে মারা গেছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয় ৬ হাজার ৭৭১টি এবং পরীক্ষা করা হয়েছে ৬ হাজার ২৪১টি। এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৯৯ হাজার ৬৪৬টি।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

বলিউডের শীর্ষ ৭ নিরামিষভোজী নারী

ঘরে ঘরে জ্বর, চাই সাবধানতা

ডায়াবেটিস এড়াতে নজরে রাখুন এই ১৫ খাবার

চিনি খেলে ডায়াবেটিস হয়?

অর্ধেক মানুষই জানেন না তাদের ডায়াবেটিস

এমন ভারতবর্ষ দেখেনি কেউ আগে

এমন ভারতবর্ষ দেখেনি কেউ আগে

দেশে করোনায় মৃত্যুর মিছিলে ১১ হাজারেরও বেশি মানুষ

সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ

কমছে মৃত্যু, বাড়ছে স্বস্তি

খালি হাতেই পার হতে হবে দ্বিতীয় ঢেউ !

সর্বত্রই এখনো অসহায় আত্মসমর্পণ

মৃত্যু পৌণে ১২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে

পৌণে ১২ লাখ মানুষ মারা গেলেন

করোনায় মৃত ৫ হাজার ছাড়ালো

করোনাভাইরাসে পৃথিবীর ৮ লাখ মানুষ নেই

সাড়ে ৭ লাখের বেশি মানুষ মারা গেলেন করোনায়

বিশ্বে একদিনেই ২ লাখ আক্রান্ত

আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছেই

নির্ধারিত মুল্যে আইসিডিডিআরবিতে করোনা টেষ্ট

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3